মোঃ সোহাগ আলী
রাজশাহীর একটি উপজেলা নিয়ে গঠিত সংসদীয় আসন বাগমারা (৪) এই আসনে দীর্ঘ সময় সংসদ হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক। তিনি দীর্ঘ সময় সংসদের দায়িত্ব পালন কালে নানা বিতর্কিত ঘটনার জন্ম দিয়ে আলোচনায় এসেছেন একাধিক বার।
স্থানিয়দের দাবি সংসদের নানা বিতর্কিত ঘটনার কারণে সাধারণ নেতা কর্মীরা আগামি নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসাবে বেছে নিয়েছেন বাগমারা উপজেলার তাহেরপুর পৌর সভার মেয়র আবুল কালাম আজাদকে। আবুল কালাম আজাদ ছাত্র রাজনীতি থেকে নির্যাতিত হওয়া নৌকার কান্ডারী হিসেবে এলাকায় বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন।
সুত্র বলছে, তিনি বাগমারা অঞ্চলে বাংলাভাই দমনে বিশেষ ভুমিকা নিয়ে সাধারন মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। তাহেরপুর বাসিকে উপহার দিয়েছেন সরকারের দেওয়া নানা উন্নয়ন মুলক স্মৃতি। তাহেরপুর পৌর মেয়র হয়ে তিনি পুরো বাগমারা উপজেলা বাসিকে সেবা দানের ব্যবস্থা করেছেন। করেছেন তাহেরপুরের মত অজো পাড়া গ্রামে বিসাল আকৃতির শেখ মুজিবের ম্যুরাল। দলীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে একসাথে বসে আলোচনার জন্য তৈরি করেছেন আওয়ামী লীগের বিশাল দর্শনধারী পার্টি অফিস। স্থানিয়দের মতে এত জন প্রিয় মেয়র রাজশাহী অঞ্চলে একমাত্র আবুল কালাম আজাদ। তিনি পুর্বে ও বাগমারা আসনের সংসদের মনোনয়ন প্রত্যাশিত ছিলেন।
রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা বলছেন তিনি দলের সিদ্ধান্ত কে চুড়ান্ত ভাবে সমর্থন দিয়ে দলীয় সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়ে নৌকাকে বিজয়ী করতে সকল সময় পাশে ছিলেন। দলের উচ্চপর্যায় থেকে তাকে বলা হয়েছিল দ্বাদশ নির্বাচনে তাকে বাগমারার সংসদের মনোনয়ন দেওয়া হবে। দলীয় নির্দেশে এবার তিনি বাগমারাকে সাজিয়েছেন ভিন্ন রুপে। রক্তের জনপদ বাগমারা এখন নৌকার জনপদে পরিনত হয়েছে। দলীয় নেতা কর্মীদের দাবি সকল কিছুই সম্ভব হয়েছে মেয়র আবুল কালাম আজাদের কারনে।
তিনি নৌকাকে ভালোবেসে সন্ত্রাসীদের হামলায় এক সময় মৃত্যুর কোল থেকে ফিরে এসেছেন। তার শরীরে এখনো রয়েছে সেই আঘাতের ভয়াবহ চিহ্ন। আওয়ামী লীগ কে সু সংগঠিত করতে বাগমারা অঞ্চলে মেয়র আবুল কালামের বিকল্প দেখছেনা স্থানিয় আওয়ামী লীগ। জেলার নেতা কর্মীরাও চাইছেন দলের দুর্দীনের নির্যাতিত ব্যক্তি আবুল কালাম আজাদ সংসদ হয়ে বাগমারা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের নিবেদিত মানুষের কল্যানে কাজ করুন।