মতিহার থানার ছোট ওসি হিসেবে কে এই সাহাবুল?
ষ্টাফ রিপোর্টারঃ
রাজশাহী মহানগরীর অন্যতম থানা হিসেবে পরিচিত মতিহার থানা। আর এই থানার অধিনেই দেশের প্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। আর এখানে শিক্ষা নিয়ে আজ দেশের পুলিশ বাহিনীতে যুক্ত হয়েছেন অনেক সুনামধন্য অফিসার।
আজ সেই মতিহার থানাকে বিতর্কিত করছে একজন অসাধু পুলিশ সদস্য। যার নাম এস আই সাহাবুল। দীর্ঘ সময় ধরে এই পুলিশের উপ-পরিদর্শক এস আই সাহাবুলের নাম ভিন্ন নামে বাজছে আর এম পি পুলিশের রেকর্ডে।
তবুও অলৌকিক ক্ষমতায় তিনি পার পেয়েযান কোন চেরাগে হাতদিয়ে এটি এখন সুশিল সমাজের নিকট প্রশ্ন বিদ্ধ। এরই মাঝে রেলওয়ের জি আর পি থানা ও রাজপাড়া থানায় কর্মরত থাকাকালীন সময়ে অনিয়মের পাহাড় সমান অভিযোগ পাওয়া গেছে এই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে। তিনি নিজেকে আইনগত ভাবে বৈধ করার জন্য অল্প সময়ের জন্য অন্যত্র যোগদান দেখালেও তার মুল শেকড় গেঁথে রেখেছেন তার প্রিয় শহর সিন্ডিকেট নগরী রাজশাহীতে।
মতিহার থানার গুরুত্ব পুর্ন মাদক এলাকা হিসেবে পদ্মার বাধ সংলগ্ন চিহ্নিত কিছু নাম রয়েছে পুলিশের তালিকায় যেসব এলাকায় এস আই সাহাবুল থানার ছোট ওসি বলে দাবী করেন নিজেকে। মহিলাদের অভিযোগ রয়েছে থানার নামে নগদ অর্থের সাথে গরু ছাগল ও নিয়ে থাকেন মাসোহারা হিসেবে যা বিরল কিছু ঘটনা সৃস্টি করেছে। এই পুলিশ সদস্যের নারি ঘঠিত কিছু রেকর্ড আগামি পর্বে অডিও সহ প্রকাশ করাহবে। সেই নারির একজন আপনজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে সংবাদ চলমানকে বলেন আমরা কোন ভাবেই এই নিয়ে কোন প্রকার অভিযোগ করতে পারছিনা কারন যে কোন সময় এস আই সাহাবুল আমাদেরকে বিপদে ফেলবে। তিনি বলেন পুলিশের উপর মহল অনেক দক্ষ অধিকাংশ সৎ পুলিশ কর্মকর্তা রয়েছে। এই আর এম পিতে যাদের সুদৃষ্টি এই মতিহার থানা অঞ্চলে পড়লে এমন লেবাস ধারি পুলিশ সদস্য আটকা পড়বে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদ্ধি অভিযানের জালে।
মতিহার থানার একাধিক পুলিশ সদস্য বলেন সাহাবুলের দাদা সাজার বিষয়টি থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি হয়ত জানেননা তিনি এসব বিষয়ে অনেক কঠোর। মুঠোফোনে জানতে চাইলে মতিহার থানার ওসি মাসুদ পারভেজ বলেন, অভিযোগ পেলে আমি অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহন করব। অপর দিকে মতিহার জোনের পুলিশের ডিসি জানান আমাকে লিখিত অভিযোগ দিলে আমি দেখব। পুলিশের উদ্ধর্তন কর্মকর্তাদের এমন আশ্বাসে সাহাবুলের অপকর্মে অতিষ্ঠ ভুক্তভোগীরা চিন্তিত হয়ে পড়েছে অনেকেই বলছেন এই দাদার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অভিযোগ দেওয়া আর হাজতের ভাত খাওয়া সমান হবে। তাদের দাবী সাহাবুলের অনৈতিক কাজের সাথে যেবা যাহারা জড়িত তাদেরকেও আইনের অওতায় আনা দরকার।